Image description

আবাহনীর বিপক্ষে ম্যাচে আম্পায়ারদের সঙ্গে অসদাচরণের দায়ে দুই ম্যাচ নিষিদ্ধ হয়েছিলেন মোহামেডানের তাওহীদ হৃদয়। কিন্তু এক ম্যাচ পরই বিসিবি তার নিষেধাজ্ঞা কমিয়ে ফেলে। হৃদয় এরপর দুটি ম্যাচ খেলেন, কিন্তু সমালোচনার মুখে বিসিবি হৃদয়কে আবার এক ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করে। এই পুরো ব্যাপারটি হাস্যকর লেগেছে তামিম ইকবালের কাছে।

হৃদয়ের এই নিষেধাজ্ঞা ইস্যু ও শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের দুই ক্রিকেটারের সন্দেহজনক ফিক্সিং ইস্যুতে শুক্রবার জরুরি বৈঠক ডাকেন তামিম ইকবাল। তাতে উপস্থিত ছিলেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদও।বিসিবিতে সকাল থেকেই জমজমাট পরিবেশ। একে একে হাজির হন তামিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মুস্তাফিজুর রহমান, নাঈম শেখ, শরিফুল ইসলামরা। নিজেরা একদফা আলোচনার পর শেষ দিকে যুক্ত হয়েছিলেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদও। পরে সাংবাদিকদের সামনে হাজির হয়ে হৃদয়ের শাস্তি ইস্যুতে অসন্তোষের কথা জানান তামিম।

গত ৯ এপ্রিল গুলশান ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের দুই খেলোয়াড়ের সন্দেহজনক কাজে অনেকেই ফিক্সিংয়ের গন্ধ পান। এটা নিয়ে পরে বিসিবি তদন্ত শুরু করে, যদিও তদন্তের প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ। বৈঠকে এটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

তামিম বলেন, ‘কিছুদিন আগে আপনারা দেখেছেন, গুলশান আর শাইনপুকুরের ম্যাচে কিছু অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। আমরা বোর্ডকে বলেছি, যদি সেখানে কোনো দুর্নীতি হয়ে থাকে, তবে আমরা সবাই চাই এর শাস্তি হোক। কিন্তু ওই দুইটা ছেলেকে ডেকে নিয়ে মিডিয়ার সামনে অভিনয় করাবেন, বিশ্বে এরকম কোথাও নিয়ম নাই, তাদের বে-ইজ্জতি করার।’